সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলেছে হোম ক্যাটারিং সার্ভিস


ই-কমার্সে সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলেছে হোম ক্যাটারিং সার্ভিস। অনলাইনে চাহিদার ভিত্তিতে ঘরে তৈরি খাবার পৌঁছে দেয়া হচ্ছে ভোক্তার কাছে। এরই মধ্যে নতুন এই ব্যবসায় কর্মসংস্থান হয়েছে কয়েক হাজার মানুষের।

কর্মব্যস্ত নগর জীবনে অনেকেই ঘরে রান্নায় হিমশিম খাচ্ছেন। এছাড়া অভিজ্ঞতার অভাবেও রান্না করতে আগ্রহী নন অনেকে। এই সুযোগে বাড়ছে অনলাইন ক্যাটারিং ব্যবসা। হোটেল-রেস্তরাঁ নয়, ঘরে তৈরি খাবারও বিক্রি হচ্ছে প্রচুর।

গৃহিনী ও ছাত্রীরা ঘরে খাবার তৈরি করে ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপস ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিপণন করছেন। এসব খাবারের মানও নিয়ে সন্তুষ্ট বেশিরভাগ ভোক্তা।

দেশে প্রথম ওয়েবপেইজভিত্তিক হোম ক্যাটারিং সার্ভিস চালু করা প্রতিষ্ঠান হোম শেফের হিসেবে, গত এক বছরে এ ক্ষেত্রটিতে কয়েক হাজার কর্মসংস্থান হয়েছে। এখন ৬টি ওয়েব পেইজের পাশাপাশি অন্তত সাড়ে তিনশ ফেসবুক পেইজ ও ৩টি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে চলছে ঘরে তৈরি খাবারের ব্যবসা। ।

একেকটি ওয়েব পেইজে নিবন্ধিত রাঁধুনীর সংখ্যা সর্বোচ্চ দেড় হাজার। দিনপ্রতি অর্ডার আসছে ৪০ থেকে ৩০০টি পর্যন্ত। প্রতি মাসেই বাড়ছে গ্রাহক

অনলাইনে হোম ক্যাটারিং সার্ভিসের উদ্যোক্তারা বলছেন, যানজটের কারণে অনেক সময় খাবারের মান ধরে রাখা যাচ্ছে না। যানজট কমানো গেলে এ ব্যবসা আরো বাড়বে বলে মনে করছেন তারা।

Comments

Popular posts from this blog

ক্যাটারিং ব্যবসা – নারী উদ্যোক্তাদের নতুন পথ

ক্যাট্যারিং ব্যবসায় নতুন উদ্যোক্তাদের সুবর্ণ সুযোগ

অল্প পুঁজিতে “ক্যাটারিং বা খাদ্য সরবরাহ” এর লাভজনক ব্যবসা!! চেষ্টা করে দেখুন!!!